Pages

শুক্রবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১০

আপনার উবুন্টুর বুট স্ক্রীন পরিবর্তন করুন...




XSplash হল এমন এক সফটওয়্যার যার মাধ্যমে আপনি আপনার উবুন্টুর বুট স্ক্রীন পরিবর্তন করতে পারেন। আপনাকে সমস্ত জীবন একই বুট স্ক্রীন নিয়ে থাকতে হবে না আপনি চাইলেই তা পরিবর্তন করতে পারেন। উপরেরটা হল আমার বুট স্ক্রীন...

আপনি যদি চান আপনার বুট স্ক্রীন পরিবর্তন করতে তাহলে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ

শুক্রবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১০

মুঠোফোনে দেখুন বাংলা ওয়েবসাইট



বর্তমান যুগ হল মোবাইলের যুগ। এই মোবাইল দিয়ে যেমন আমরা কথা বলতে পারি ঠিক তেমনি মোবাইল ইন্টারনেট আমাদের হাতের মুঠোয় পুরো দুনিয়া এনে দিয়েছে। কিন্তু দুঃখের ব্যাপার এটি দিয়ে বাংলা ওয়েবসাইট দেখা যায় না। কিন্তু যদি আপনারা মোবাইলে অপেরা মিনি থাকে তাইলে এখন থেকে আপনি বাংলা ওয়েবসাইট দেখতে পারবেন। প্রথমেই নীচের ওয়েবসাইট থেকে অপেরা মিনি ডাউনলোড করে নিনঃ
http://www.opera.com/mini

এবার address bar এ গিয়ে লিখুন opera:config এবং ok করুন। এরপর ইউজার সেটিংস আসবে আর এখান থেকে User bitmap fonts for complex scipts অপশনে yes দিয়ে সেইভ করুন। এখন menu/tools/settings এ যান এবং mobile view অপশন চালু করে বেরিয়ে আসুন। এখন ইউনিকোড সমর্থিত সকল বাংলা ওয়েবসাইট আপনি ঘুরে দেখতে পারেন।

ফায়ারফক্স ৩.৬ ব্রাউজার একখান বানাইসে



আমার ফায়ারফক্স এর স্ক্রীনশটটি দেখুন। কি??? কিরকম লাগে.....

বিশ্বের ব্যাবহৃত ব্রাউজারদের মধ্যে অন্যতম এক ব্রাউজার হল ফায়ারফক্স এটা মোটামোটি আমাদের সবার জানা। এটি অনেক ফাস্ট ব্রাউজ করে বলে অতি জনপ্রিয়, তাছাড়া এটি মুক্ত সফটওয়্যার এর অন্তর্ভূক্ত। বর্তমানে ফায়ারফক্সের নতুন ভার্সন ৩.৬ বেরিয়ে গেছে। এটি আগের সব ভার্সন থেকে আরো দ্রুত গতিতে ব্রাউজ করতে পারে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল এতে আগের ভার্সনগুলোর মত থিম নেই। এর থিমগুলো একটু ভিন্ন এবং মারাত্তক সুন্দর যা এই ভার্সঙ্কে আরো ফুটিয়ে তোলে। উইন্ডোজ ব্যাবহারকারীরা নীচের লিংক থেকে ডাউনলোড করতে পারেনঃ
http://www.mozilla.com/en-US/firefox/all-rc.html

বৃহস্পতিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১০

প্লুটোর রং আরও লাল হচ্ছে


০৬/০২/২০১০ তারিখের প্রথম আলো পত্রিকা কারা কারা পড়েছেন?? তাহলে নিশ্চয়ই এই ঘটনা লক্ষ্য করেছেন। আর যারা প্রথম আলো পড়েন নি তারা নীচের লিংক থেকে পড়ে ফেলতে পারেনঃ
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2010-02-06/news/40296

আসলেই ঘটনাটি জানা অনেক প্রয়োজন।

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সৌরজগতের সদস্য প্লুটো ক্রমাগত লাল হয়ে উঠছে। হাবল মহাকাশ দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে দেখা গেছে, প্লুটো স্বাভাবিক অবস্থার চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি লাল বর্ণ ধারণ করেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাঁদের ধারণা, প্লুটোর পৃষ্ঠের বরফের পরিবর্তন এবং কক্ষপথের নতুন দশায় যাওয়ার কারণে এই লাল বর্ণ ধারণের ঘটনা ঘটছে। নতুন ছবিতে দেখা গেছে, প্লুটোর পৃষ্ঠের উত্তরে জমাট নাইট্রোজেন উজ্জ্বল হয়ে উঠছে এবং দক্ষিণ অংশ কালো হচ্ছে।
নাসার স্পেস টেলিস্কোপ সায়েন্স ইনস্টিটিউট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সম্ভবত সূর্যের দিকে থাকা মেরুর বরফ গলছে এবং তা বিপরীত মেরুতে জমা হচ্ছে। এ কারণেই এই পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। তবে কয়েকজন জ্যোতির্বিদ এই পরিবর্তনে উদ্বেগ জানিয়েছেন। সাউথওয়েস্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মার্ক বুইয়ে বলেন, ‘এত বড় ও দ্রুত পরিবর্তন অবাক করার মতো বিষয়। এমনটি আগে দেখা যায়নি।’
২০০৬ সালে বিজ্ঞানীরা প্লুটোর গ্রহের মর্যাদা কেড়ে নেন। একে বামন গ্রহ হিসেবে অভিহিত করেন তাঁরা।


তথ্য: বিবিসি

উবুন্টুর কমান্ড লাইনের অ আ ক খ: ডরনা মানা হ্যায়

এর আগের পোস্টে উবুন্টুর বিভিন্ন সমস্যার গ্রাফিক্যাল সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম। আজ সহজ ভাবে চেষ্টা করব একদম নতুন ইউজারদের কমান্ড লাইন ভীতি দূর করা যায় কিনা। বিভিন্ন কমান্ডগুলো ভেঙ্গে ভেঙ্গে ব্যাখ্যা করে প্রতিটার কাজ আলাদাভাবে বলব।

উইন্ডোজের যেমন C ড্রাইভ, উবুন্টুর তেমনি File System ড্রাইভ। এই ড্রাইভটি প্রোটেক্টেড। হোম ফোল্ডার ছাড়া কোন ফোল্ডারের কোন কিছুই পেস্ট, ডিলিট, রিনেম করা যায় না। কিন্তু বিভিন্ন কাজে আপনাকে এখানে ফাইল পেস্ট, ডিলিট, রিনেম করতে হতে পারে (পরে এ ব্যাপারে বলছি)। সেক্ষেত্রে আপনাকে অ্যাডমিনিস্ট্রেটর (root) মুডে কাজ করতে হবে।যেকোন কমান্ডের আগে sudo কিওয়ার্ড ব্যবহার করা মানে সেই কমান্ডটাকে root কমান্ডে পরিবর্তন করা। sudo ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি কম্পিউটারে যা খুশি পরিবর্তনের অধিকার পাচ্ছেন, যে কোন কাজে। কোন কমান্ড দেবার পর পারমিশন ডিনাইড দেখালে শুধু আগে sudo লাগান! তবে সতর্ক থাকতে হবে, কারণ না জেনে কোন কমান্ড root হিসেবে দিলে সিস্টেম ক্র্যাশ করতে পারে।

একখান জব্বর আইডিয়া!!! আপনার পেনড্রাইভের জায়গা বাড়িয়ে নিন........

আমরা সাধারণত দেখি যে পেনড্রাইভের ফম্যাট থাকে FAT বা FAT32, যার জন্য কিছু জায়গা কম পাওয়া যায়। আমরা চাইলে এটি NTFS ফরম্যাটে নিয়ে জায়গা বাড়িয়ে নিতে পারি।
সেজন্য প্রথমেই পেনড্রাইভটি ফরম্যাট করতে হবে। তারপর রানে গিয়ে cmd লিখে এন্টার দিন।এবং লিখুন convert X:/FS:NTFS লিখে এন্টার করুন। এখানে X এর জায়গায় আপনার পেনড্রাইভের যে ড্রাইভ লেটার আছে তা দিন যেমন J,I হলে ঐটা। এখন My Computer এ right click করে properties এ যান। এখানে Compress Drive To Save Disk Space অপশনে টিক চিহ্ন দিয়ে ok করুন। এখন Apply To Sub Folders and Files অপশনে ok করে বের হয়ে আসুন।
এখন পেনড্রাইভে কোন ফাইল কপি করলে বেশ জায়গা নিবে না ফলে অনেক মেমোরি বাঁচবে। কি হল না একটা জব্বর আইডিয়া??

বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১০

বিনা ভিসাতে বিদেশ ভ্রমন!!! :P


শিরোনাম দেখে হয়তো অনেকে ভ্রু কুঁচকাচ্ছেন। ভাবছেন এটাও কি সম্ভব! :|| জ্বী, বিশ্বের এমন কিছু দেশ আছে যেখানে যেতে ভিসার প্রয়োজন নেই, শুধু বাংলাদেশের পাসপোর্ট থাকলেই হবে। আর এমন কিছু দেশ আছে যেখানে ল্যান্ড করার পরে এয়ারপোর্ট থেকে (on arrival) ভিসা পাওয়া যায়, তবে কোন কোন দেশের ক্ষেত্রে অবশ্য ফি দিতে হয়। :-P

Travel ভিসা ছাড়া যাওয়া যাবে এবং অবস্থান করা যাবে এমন দেশগুলো হচ্ছে এশিয়া মাহাদেশের মধ্যে ভুটান (যত দিন ইচ্ছা), শ্রীলংকা (৩০ দিন), দ: কোরিয়া (৯০ দিন), আফ্রিকা মহাদেশের মধ্যে কেনিয়া (৩ মাস), মালাউই (৯০ দিন), সেশেল (১ মাস), আমেরিকা মাহাদেশের মধ্যে ডোমিনিকা (২১ দিন), হাইতি (৩ মাস), গ্রানাডা (৩ মাস), সেন্ট কিট্‌স এ্যান্ড নেভিস (৩ মাস), সেন্ড ভিনসেন্ট ও গ্রানাডাউন দ্বীপপুঞ্জ (১ মাস), টার্কস ও কেইকোস দ্বীপপুঞ্জ (৩০ দিন), মন্টসের্রাট (৩ মাস), ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপমালা (৩০ দিন), ওশেনিয়া মাহাদেশের মধ্যে ফিজি (৬ মাস), কুক দ্বীপপুঞ্জ (৩১ দিন), নাউরু (৩০ দিন), পালাউ (৩০ দিন), সামোয়া (৬০ দিন), টুভালু (১ মাস), নুউ (৩০ দিন), ভানুয়াটু (৩০ দিন) এবং মাক্রোনেশিয়া তিলপারাষ্ট্র (৩০ দিন) অন্যতম।

এছাড়াও যেসব দেশে প্রবেশের সময় (on arrival) ভিসা পাওয়া যাবে সেগুলো হচ্ছে এশিয়ার মধ্যে আজারবাইজান (৩০ দিন, ফি ১০০ ডলার), জর্জিয়া (৩ মাস), লাউস (৩০ দিন, ফি ৩০ ডলার), মালদ্বীপ(৩০ দিন), মাকাউ (৩০ দিন), নেপাল (৬০ দিন, ফি ৩০ ডলার), সিরিয়া (১৫ দিন), পূর্ব তিমুর (৩০ দিন, ফি ৩০ ডলার), আফ্রিকা মহাদেশের মধ্যে বুরুন্ডি, কেপ ভার্দ, কোমোরোস, জিবুতি (১ মাস, ফি ৫০০ জিবুতিয়ান ফ্রাঙ্ক), মাদাগাস্কার (৯০ দিন, ফ্রি ১,৪০,০০০ এমজিএ), মোজাম্বিক (৩০ দিন, ফি ২৫ ডলার), টোগো (৭ দিন, ফি ৩৫,০০০ এক্সডিএফ) এবং উগান্ডা (৩ মাস, ফি ৩০ ডলার)।

ফ্লাইট, টিকিট, হোটেল ইত্যাদি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যাবে নীচের ওয়েবসাইট থেকে
http://travel.yahoo.com
http://www.farecompare.com
http://www.airfare.com

তবে বাংলাদেশের এয়ারপোর্ট রওনা হবার সময় কিছু সুযোগ সন্ধানী অফিসার ভিসা নেই বা আপনার সমস্যা হবে এই মর্মে হয়রানি করতে পারে টু-পাই কামানোর জন্য। কেউ এসব দেশে বেড়াতে যেতে চাইলে টিকিট কেনার সময় আরো তথ্য জেনে নিতে পারেন।

ভূতের শহর লাখো ডলারে বিক্রি............


হেডলাইন দেখে মনে হয় না কি আজব এক পোষ্ট হইব.... আসলে এইটা একটা সত্যিকারের ঘটনা। একবার কষ্ট করে পুরোটা পড়ে দেখেন। তারপর ভালো লাগলে বা না লাগলে বলিয়েন...

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সেনা ক্যাম্প হিসেবে ব্যাবহৃত একটি শহর গত শুক্রবার নিলামে বিক্রি করে দিয়েছে লাটভিয়া। স্ক্রন্দা-১ নামের শহরটি ৩১ লাখ ডলারে কিনে নিয়েছে রাশিয়ার বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠান। নিলামে নির্ধারিত সর্বনিম্ন দামের ১০ গুণ বেশি দামে বিক্রি হয়। দীর্ঘদিন ধরে এই শহরটি পরিত্যাক্ত ছিল তাই এর নাম হয়ে উঠে 'ভূতের শহর'। মজার না ব্যাপারটা।

লাটভিয়ার রাজধানী রিগা থেকে ১৫০ কিলোমিটার পশ্চিমে স্ক্রন্দা-১ এর অবস্থান। ১৯৮০ সালে এই শহরের সৃষ্টি। রাডার স্টেশন হিসেবে ব্যাবহার করার কারণেই সোভিয়েত ইউনিয়নের মানচিত্রে একে দেখা দেখা যায় না। এখান থেকে মহাকাশ নিরীক্ষা করা হত, সম্ভাব্য নাকি মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নজরদারি করা হত। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পরও ঘাঁটিটি ব্যাবহার করেছিল রাশিয়া। ১৯৯৫ সালে মার্কিন এক্টি প্রতিষ্টান রাডারযক্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা ভবণ বম মেরে উড়িয়ে দেয় ফলে শহরটি খালি হয়ে যায়।

প্রায় ১ যুগ ধরে পরিত্যাক্ত ৮৫ হেক্টর(১১১ একর) এলাকার এই শহরে ধ্বংশপ্রাপ্ত ৭০ টি ভবণ রয়েছে। লাটভিয়ার আবাসন ব্যাবসায়ীরা রাশিয়ায় বিনিয়োগ করতে উদগ্রীব থাকার কারণে তাদের সচেতন করার জন্য রাশিয়ার কাছে শহরটি বিক্রি করা হয়েছে।


সূত্রঃ বিবিসি

উবুন্টু টিউটরিয়ালঃ সব ডাটা ব্যাকআপ করে রাখুন একদম পেইনলেস উপায়


আমরা যারা নতুন ইউজার বা পুরাতন ইউজার আছি অনেক সময় ভুলবশত অনেক ডাটা বা সিস্টেমের ফাইল ডিলেট করে ফেলি পরে আমাদের নানা সমস্যায় ভুগতে হয়। অনেক সময় সিস্টেম ক্রাশ হয়ে যায় ফলে নতুন করে আবার উবুন্টু ইন্সটল করে সফটওয়্যার ইন্সটল করা বিরক্তিকর কাজ। X( এর থেকে বাঁচার একটা উপায় আমি খুঁজে পেয়েছিলাম। :)